দেবজিত চক্রবর্তী, আগরতলা, ১৩ এপ্রিল ।। হাটে বাজারে, চায়ের দোকানে এমন কি গৃহস্থ গৃহিণী যদি সরকারী চাকুরে হন – সেখানেও এমুহূর্তে একটা অঙ্কের হিসেব চলছে। না পাটি গণিত, না এলজাবরা – এই অঙ্কের শিরোনাম “গ্রেড পে”। বিশেষ করে পেছনের ইজা টেনে যারা ২০০৬ –র হিসেবে আছেন বিশেষ করে তারাই মুখে মুখে আবার কখনো সাদা কাগজে গ্রেড পে’র খুঁটিনাটি নিয়ে মহা ব্যস্ততায় রয়েছেন। রাস্তার এক প্রজাতির মানুষ দেখলে ‘কেমন আছেন’ না বলে জিজ্ঞেস করছেন ‘কত এল, কি ভাবে এল?’ কেউ বলছেন ‘কি আর এমন দিল বলুন তো?’ এর মধ্যেই যাঁদের সম্পর্ক কাছাকাছি তারা বলছেন ‘তবুও দিয়েছে”।
তবে বলা যায় “গ্রেড পে” সার্বিক অর্থেই কর্মচারী কূলে অন্যরকম ব্যস্ততা নিয়ে এসেছে। মূখ্যমন্ত্রী প্রায় সময়ই বলেন কর্ম সংস্কৃতির কথা। বলাই বাহুল্য আপাততঃ কর্মচারীরা খাতার পাতায় “গ্রেড পে”-এর অঙ্ক মেলাতেই হিমসিম খাচ্ছেন।