দেবজিত চক্রবর্তী, আগরতলা, ১৫ অক্টোবর ।। সমাজ, সভ্যতার অগ্রগতির এই যুগে পৃথিবীর বাহ্যিক চাকচক্য যত বাড়ছে অন্তরালে মানুষে মানুষে রক্তের সম্পর্কের সুতো আলগা হয়ে যাচ্ছে। জীবনের প্রথম পদক্ষেপ থেকে শুরু করে জীবনের নৌকাকে নোঙ্গরে পৌঁছে দিতে যারা সবচাইতে বড় ভূমিকা পালন করে থাকেন দিন রাতের হিসেব পেরিয়ে তারা প্রবীনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। আমরা শিক্ষিত সভ্য সমাজের বড়াই করি আর এই সমাজেই প্রবীণদের অবস্থান একাকিত্বের অন্ধকারে। বিশ্ব প্রবীন দিবসেও হয়তো অনেকেই জীবনের স্মৃতির পাতা উল্টে চোখের জল ফেলেছেন। বিশ্ব প্রবীন দিবসে রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে সমাজ কল্যান ও সমাজ শিক্ষা দপ্তর আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষন দিতে গিয়ে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী বলেছেন প্রবীণদের জন্য অনেক কাজ করার ইচ্ছে থাকলেও সবগুলো সমাধান করা যায়নি। বিশ্ব প্রবীন দিবসে বয়োজ্যাষ্ঠদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। মূখ্যমন্ত্রী বলেছেন সরকারী প্রয়াসের পাশাপাশি প্রবীণদের জন্য কোনো কল্যান কামী কর্মসূচী সদরে গ্রহন করবে সরকার, লিখিত আকারে কর্মসূচী সমাজ কল্যান ও সমাজ শিক্ষা দপ্তরে জমা দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মূখ্যমন্ত্রী।