নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ০৫ সেপ্টেম্বর ।। পবিত্র পেশার তালিকায় সর্বাগ্রে স্থান শিক্ষাকতার। যুগে যুগে শিক্ষক সমাজ সামাজিক অন্ধকার দূর করার কাজে আলোর দিশারী হয়ে জ্ঞান দান করে চলেছেন অক্লান্ত পরিশ্রমে। সামাজিক অবক্ষয়ে পরিত্রাতার ভূমিকা নিতে পারেন শিক্ষককূল। পড়ুয়াদের মধ্যে মনুষ্যত্ত্ব আর মানবিকতার বীজ রোপন করে শিক্ষককূল আগামী প্রজন্মকে বিপথে পরিচালিত হওয়ার হাত থেকে মুক্তি দিতে পারেন। মোদ্দা কথা শিক্ষককূল হচ্ছেন সামাজিক কূলষতা বিহীন সমাজ গড়ার নেপথ্যের কারিগর। এই মুহূর্তে শিক্ষক সমাজকে আরো বেশী দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে, এই আহ্বান শোনা গেছে রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ৫৫তম শিক্ষক দিবস পালনে। উদ্ধোধক হিসেবে রাজ্যের মূখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার, সন্মানিত অতিথি হিসেবে তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী ভানুলাল সাহা, সমাজ শিক্ষা ও সমাজ কল্যান দপ্তরের মন্ত্রী বিজিতা নাথ, বিশেষ অতিথি হিসেবে রাজ্যের মূখ্য সচিব যশপাল সিং, বিদ্যালয় শিক্ষা দপ্তরের প্রধান সচিব রাকেশ সারবাল, উচ্চ শিক্ষা দপ্তরের সচিব জগদীশ সিং সহ শিক্ষাব্রতী, ছাত্র ছাত্রী ও অন্যান্য বিশিষ্ট জনেরা এখানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের পৌরোহিত্য করেন শিক্ষামন্ত্রী তপন চক্রবর্তী।