তারা জানান, ২০১৫ সালে রাজ্যে ১০,৭৪৯ পিস ইয়াবা সহ নেশা জাতীয় ট্যাবলেট, ৭৬.০৬ গ্রাম হেরোয়িন, ১,৪০,৭৯১ বোতল কফ সিরাপ, ৯৯০.৭ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়। ২০১৫ সালে ৭২টি মামলা হয় এবং ৬৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৬ সালে রাজ্যে ১,৩৬৭ গ্রাম হেরোয়িন, ১,৪৩,৬৯১ বোতল কফ সিরাপ, ৪৮৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়। ২০১৬ সালে ৫৬টি মামলা হয় এবং ৬২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৭ সালে রাজ্যে ৮২.৮৫ গ্রাম হেরোয়িন, ১,১৮,৮২৫ বোতল কফ সিরাপ, ৮৫৮৯.৯০৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়। ২০১৭ সালে ৮৩টি মামলা হয় এবং ৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৮ সালে রাজ্যে ২,৭৯,৭১৯ পিস ইয়াবা সহ নেশা জাতীয় ট্যাবলেট, ৩,০৯৬ গ্রাম হেরোয়িন, ১,৮৮,০৯৯ বোতল কফ সিরাপ, ৬৫,৩৬৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার হয়। ২০১৮ সালে ৪৩৩টি মামলা হয় এবং ৬৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে ২,৭৯৫ কেজি গাঁজা, ২,৩০৭ বোতল নিষিদ্ধ কফ সিরাপ, ৭,২৯৬ পিস নেশা জাতীয় ট্যাবলেট, ৬,২৬১টি গাঁজা গাছ ধ্বংস করা হয়েছে। মাদক সংক্রান্ত মামলা হয়েছে ১০টি এবং মাদক বিক্রির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে আটক হয়েছে ৮ জন বলেও জানান তারা।