দেবজিৎ চক্রবর্তী, আগরতলা, ৮ আগষ্ট ।। সাহিত্যের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে বিশ্বকবির লেখনীর পরশ লাগেনি। মানুষ মনুষ্যত্ব, প্রকৃতি পরিবেশ, প্রবাহিত জীবন থেকে শুরু করে খেটে খাওয়া মানুষের কথা বারবার প্রাঞ্জল হয়ে উঠেছে বিশ্বকবির সৃষ্টি ধারায়। সাহিত্যের জগৎটাকে বিশ্বকবি অবারিত সৃষ্টিতে এমন ভাবে প্রস্ফুটিত করে গেছেন যাতে প্রত্যূষে রবির উদয় আর গোধূলীর সব রং মিশে নতুন সৃষ্টির বিজন কেতন উড়িয়েছে যার সবটাই বিশ্বকবির হাতের ছোঁয়ার পরশে ধন্য। বিশ্বের বুকে বাংলা ভাষাকে মর্যাদার আসন লাভের পুরো কৃতিত্ব বিশ্বকবির।
বিশ্বকবি ররীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিতেই ২২শে শ্রাবনের প্রয়ান দিবশে তাঁকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী জানানো হচ্ছে গান, নাটক, গীতি আলেখ্য, ছড়া, আবৃত্তি পাঠ সহ নানা অনুষ্ঠান হচ্ছে। প্রয়ান প্রতিকিমাত্র বিশ্বকবি চিরভাস্বর, চিরনতুন, প্রাসন্দিক হয়েই বেঁচে থাকবেন জীবনের ঘাত প্রতিঘাত আর আনন্দ উৎসবে – দিশা দেখাবে প্রজন্মের পর প্রজন্মকে – সাহিত্য সৃষ্টির।