তথ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক ।। কীভাবে পৃথিবী থেকে শেষ হবে মানুষের অস্তিত্ব? কী ঘটতে পারে শেষের সেই ভয়ানক দিনে? এতদিন বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন দু’ধরনের সম্ভাবনার কথা। বলেছেন, হয় বড় মাপের কোনো গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষে মানুষের অস্তিত্ব বিলুপ্ত হবে।
এভাবেই বিলুপ্ত হয়েছিল ডাইনোসর নামের অতিকায় প্রাণী। অন্য ধারণা, একদিন সব জ্বালানি শেষ হয়ে গিয়ে নিভে যাবে সূর্য। তাতেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে পৃথিবী থেকে প্রাণের অস্তিত্ব।
এবার বিজ্ঞানীদের একাংশ তৃতীয় আরো একটি সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন। এ ধারণায় বিশ্বাসী বিজ্ঞানীরা বলছেন, অসংখ্য ধূমকেতুর আঘাতে প্রাণ বিলুপ্ত হবে পৃথিবী থেকে।
আগামী কয়েক লক্ষ বছরের মধ্যে সৌরজগতের খুব কাছে আসবে বেশ কয়েকটি নক্ষত্র। এর মধ্যে দুটি বামন নক্ষত্রও থাকবে।
আকারে সূর্যের মতো মাঝারি মাপের নক্ষত্রের চেয়ে অনেক ছোট হলেও এ ধরণের তারকাদেও ভর অনেক বেশি হয়। সে কারণেই এদেও মহাকর্ষও অত্যন্ত শক্তিশালী।
প্রধানত এদেরই আকর্ষণে সৌরজগতের শেষ প্রান্তে থাকা উর্ট কমেন্ট ক্লাউনড বা ধূমকেতুদেও আস্তানা থেকে পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসতে থাকবে একঝাঁক ধূমকেতু। এভাবেই নাকি অন্তিম মুহূর্ত ঘনিয়ে আসবে মানব জাতির।