আপডেট প্রতিনিধি, বক্সনগর, ০২ সেপ্টেম্বর || বক্সনগর আর ডি ব্লকের অন্তরগত মুল্লা মুড়া ৫নং ওর্য়াডের একই ব্যক্তির বক্সনগর গ্রাম পঞ্চায়েত রেজিস্ট্রারে নাম নথিভুক্ত দুটি রেজীষট্রীতে। পারুল আক্তার এবং পারুল বেগম একই ব্যক্তির পরিচয়। পারুল আক্তার কে বিবাহ দিয়েছে বাংলাদেশের বলদা বুড়িচং এলাকার মধ্যে। পারুল আক্তারের পিতা তৈয়ব আলী সে মুল্লার বাসিন্দা। আর বাংলাদেশের জামাতার নাম লোকেছ মিয়া। লোকেছ মিয়ার স্ত্রীর নামই হচ্ছে পারুল আক্তার। বাংলাদেশেরও নাগরিক পারুল আক্তার, কিন্তু পঞ্চায়েত রেজিস্ট্রি থেকে কোনো ট্রেনসপার সাটিফিকেট পযর্ন্তও ওঠিয়ে নেন নি। আবার বাংলাদেশের নাম সাইফুল। বক্সনগর পঞ্চায়েত রেজিষট্রীর মধ্যে নাম হল লোকেছ মিয়া। কিন্ত কিভাবে নাম নথিভুক্ত করতে পেরেছে পঞ্চায়েত রেজিষট্রীতে। সবচেয়ে আশ্চর্য্যর ব্যাপার হল মধ্য বক্সনগরের ছোবান মিয়াকে পিতা বানিয়ে রেজিষট্রীর মধ্যে নাম বসিয়ে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা হাতিয়ে নেওয়া চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ। একটি পঞ্চায়েত রেকর্ডে রয়েছে পারুল আক্তার। অন্যটির মধ্যে পারুর বেগম। তাহলে কি করে বাংলাদেশী মেয়ে ও জামাতা কোনো প্রমাণপত্র ছাড়াই অস্বম্ভব কাজকে সহজভাবে করিয়ে নিচ্ছে? ২০২০ সালে পঞ্চায়েত সচিব ছিলেন ধীরাজ গুহ। এলাকার মধ্যে কান পাতলে শোনা যায় যে, প্রণামী ছাড়া কিছুতেই হয় নি। উক্ত ঘটনাকে ঘিরে গোটা বক্সনগর এলাকায় চাঞ্চল্য বিরাজ করছে। কিন্তু এখন দেখার বিষয় সমস্থ ঘটনার আড়ালে ঘটে যাওয়া একই ব্যক্তির দুই রেজিষট্রীর নাম নথিভুক্তর ইস্যু নিয়ে বতর্মান ব্লক আধিকারিক তথা ধৃতিশেখর রায় কি ব্যবস্থা নেন, সেই দিকেই তাকিয়ে আছে সাধারণ জনগন।