দেবজিত চক্রবর্তী, আগরতলা, ১২ মার্চ ।। তিনি নেই অথচ বাঙময় হয়ে বেঁচে আছেন আর ভবিষ্যতেও থাকবেন কোনো সন্দেহ নেই। ক্ষুরধারে লেখনীতে অদ্ভুৎভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন জীবন যন্ত্রনা থেকে শোষকের নির্যাতনের ভয়াল কাহিনী। ত্রিপুরার রাজনীতিতে নিজেকেই সৃষ্টি করেছিলেন ভিন্নধর্মী দৃষ্টান্ত। সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য বার বার সচকিত হয়েছে তাঁর প্রতিবাদী কন্ঠ – তিনি হয়েছেন প্রয়াত কবি মন্ত্রী অনিল সরকার। বর্ণিল চরিত্রের এই মানুষটার হাতেই প্রথম বীজ রোপন হয় রাজ্যের মাটিতে সংঘঠিত যুব শক্তির সংগঠনের। লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বর্তমানে রাজ্য DYFI সংগঠনের যে বিস্তৃতি আর ব্যাপকতা – তার পেছনে সবটাই প্রয়াত অনিল সরকারের অবদান।
বৃহস্পতিবার, মুক্তধারা প্রেক্ষাগৃহে DYFI প্রয়াত শ্রী সরকারের অবদানের প্রতি সন্মান জানাতে ‘ফিরে দেখা’ নামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে যুব সংগঠন সৃষ্টির শ্রষ্টাকে বিনম্র শ্রদ্ধা করেছেন। এই অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন DYFI রাজ্য সম্পাদক অমল চক্রবর্তী, খগেন দাশ, বিধায়ক রতন দাস, ক্ষেত মজুর ইউনিয়নের রাজ্য সম্পাদকবাবুল ভদ্র, বিধানসভার উপাধ্যক্ষ পবিত্র কর সহ অন্যান্যরা।