দেবজিৎ চক্রবর্তী, আগরতলা, ৬ আগষ্ট ।। আগ্রাসন, আধিপত্য মানবতাকে পদদলিত করে ক্ষমতার লোলুপতায় আজও পৃথিবীতে মানুষের প্রান কেড়ে নেয়ার ঘটনার অন্ত হয়নি। তবে বিশ্বজুড়ে ১৯৪৫ সালের ৬ই আগষ্ট জাপানের হিরোশীমার ঘটনা মানুষ হত্যার বীভৎসতম কাহিনী হসেবে বিবাচিত। ৬ই আগষ্ট সকালে আমেরিকার যুদ্ধ বিমান থেকে হিরোশীমার বুকে আছড়ে পড়েছিল আনবিক বোমা। আনবিকের সঙ্গেই ছিল অগুনিত মানুষের মৃত্যু পরোয়ানা। মুহূর্তেই থেমে গিয়েছিল হিরোশীমায় মানুষের চঞ্চলতা – লাশের পাহাড় আর রক্তাক্ত ছিন্ন ভিন্ন দেহে পাহাড় হয়ে যায় জাপানের হিরোশীমা। আগ্রাসনের উদগ্র মানষিকতার নিষ্ঠুর নির্মমতার ঘটনার ক্ষত চিহ্ন বয়ে চলেছে এই পৃথিবী। আধিপত্যবাদ, সাম্রাজ্যবাদের সীমার বিস্তৃতিতে পৃথিবীতে মানব নিধনের যে কটা রক্তরঞ্জিত ঘটনা হয়েছে তাতে হিরোশীমার মতো কাহিনী যাতে আর না হয় সেই দাবীতে ৬ই আগষ্ট যুদ্ধের বিরুদ্ধে মিছিলে হেঁটেছেন মানুষ, মৌনতার সঙ্গে মোমবাতি প্রজ্বলন করে শোক জানিয়েছে এই পৃথিবী।
যথাযোগ্য মর্যাদায় রাজ্যেও পালিত হয় হিরোশীমা দিবস। বৃহস্পতিবার, রাজধানীর সুকান্ত একাডেমীতে ‘আর নয় হিরোশীমা’ বিষয়ের উপর এক অনুষ্ঠান সংগঠিত হয়।