কলকাতা ।। শ্যামল সেন কমিশনে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। আর সেখান থেকেই গ্রেফতার হলেন এমপিএস কর্ণধার প্রমথনাথ মান্না। গ্রেফতার তাঁর সঙ্গে আসা ডিরেক্টর প্রবীর চন্দও। দুজনের নামেই এফআইআর রয়েছে বাঁকুড়া সদর থানায়। দুজনকে গ্রেফতার করে নিজেদের হেফাজতে রেখেছে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিস।
শনিবার বাঁকুড়ায় নিয়ে গিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করবে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিস।পুলিসের নজরে ছিলেন। সারদা কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসার পরই কালো তালিকায় চলে আসে এমপিএস। আর্থিক তছরুপ, প্রতারণা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ ওঠে কর্ণধার প্রমথনাথ মান্নার বিরুদ্ধে। তিনি এবং এমপিএসের ডিরেক্টর প্রবীর চন্দর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয় বাঁকুড়া সদর থানায়। তদন্ত শুরু করে পুলিস। প্রমথনাথ মান্নার বাড়িতেও হানা দেয় পুলিস। তার পর থেকেই পুলিসের খাতায় পলাতক প্রমথনাথ মান্না এবং প্রবীর চন্দ। শুক্রবার শ্যামল সেন কমিশনে হাজিরা দিতে এসেছিলেন ওই দুজন। শ্যামল সেন কমিশনে আটক করা হয় তাঁদের। খবর দেওয়া হয় হেয়ার স্ট্রিট থানায়। তাঁদের গ্রেফতার করে
শ্যামল সেন কমিশনের নির্দেশে এমপিএস গোষ্ঠীর কর্ণধার প্রমথনাথ মান্না এবং সংস্থার ডিরেক্টর প্রবীর চন্দকে গ্রেফতার করল হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিস। আজ শ্যামল সেন কমিশনে হাজিরা দেন ওই দুজন। দুজনের নামেই এফআইআর রয়েছে বাঁকুড়া সদর থানায়। ওই থানার পুলিসের রেকর্ডে আত্মগোপনকারী এমপিএসের কর্ণধার ও ডিরেক্টর। সেকারণেই আজ শ্যামল সেন কমিশনে আসার পর ওই দুজনকে গ্রেফতার করার জন্য হেয়ার স্ট্রিট থানাকে নির্দেশ দেয় কমিশন। পরে ওই দুজনকে গ্রেফতার করে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিস। কালই ওই দুজনকে হেফাজতে নেবে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিস। ওই দুজনের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরূপ, প্রতারণা ওঅপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
সৌজন্যে জি নিউজ।