উল্লেখ্য, ১২ বছর আগে এই পাকা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল বাম জমানায়। ইনডিকেট রাজের দরুন এই সেতুর নির্মাণের কাজ বারেবারে পিছিয়ে গেছে। তৎকালীন পূর্তমন্ত্রী বাদল চৌধুরী একাধিকবার আশ্বাসিই কেবল দিয়েছেন। বাম জমানা চলে গেছে কিন্তু এই সেতুর কাজ শেষ হয়নি। তেলিয়ামুড়া বিধায়িকা তথা বিধানসভার মুখ্য সচেতক কল্যাণী রায়ের প্রচেষ্টায় সেতু নির্মাণের কাজ পুনরায় এগিয়ে চলছে। বিভিন্ন সমস্যা ও শেষ মুহূর্তে ছিল কিন্তু বিধায়িকা কল্যাণী রায়ের আপ্রাণ প্রচেষ্টায় সেই বাঁধাও দূর হয়ে গেছে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষায় উদ্বোধনের। কৃষি প্রধান বাইশঘড়িয়া এলাকার কৃষকদের ঘুর পথে তেলিয়ামুড়ায় আসতে হবে না। সোজা সেতু পার করেই তেলিয়ামুড়া বাজারে আসতে পারবে। সবজি বাজারজাত করতে যে সদবৃত্ত পয়সা ব্যয় করতে হতো তাও বেঁচে যাবে, সময় বাঁচবে। তাতে খুশি উভয় পারের মানুষজন।