
মূখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, এর ফলে দুধ এবং দুগ্ধজাত সামগ্রীর জন্য প্রতি বছরে ১১০০ কোটি টাকা রাজ্যের বাইরে যাওয়া বন্ধ করা যাবে। রাজ্য সরকার ২৫টি ক্লাস্টার চিহ্নিত করেছে। যার মধ্যে ২৩টি ব্লক এবং আগরতলা পুর নিগম ও উদয়পুর পুর পরিষদ সংযুক্ত। এই ক্লাস্টারগুলিতে জার্সি গাভীর সংখ্যা প্রায় ১.৫ লক্ষ। ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে এই গাভীর সংখ্যা আগামী ৩ বছরে ৩ গুণ বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রতি ইঞ্জেকশনে ১২০০ টাকা খরচ হবে। গাভীর সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য অবসরপ্রাপ্ত প্রানী চিকিৎসক ও আধিকারিকগণ স্বেচ্ছায় সেবা প্রদান করবেন। তিনি তাদের প্রতি আহ্বান রেখেছেন যে, তাঁরা যেন নিজেদের প্রতিবেশী ও পরিচিত বেরোজগার যুবক-যুবতীদের উৎসাহ প্রদান করে। যাতে তারা সরকারি এই পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত হয়ে স্বনির্ভর ত্রিপুরা গড়ার ক্ষেত্রে নিজেদের সংকল্প পূরণ করেন।