বিশ্বেশর মজুমদার, শান্তিরবাজার, ১৭ ডিসেম্বর || রাজ্য সরকার চাইছে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করতে। রাজ্য সরকারের উদ্দ্যেশ্যকে সাফল্যমন্ডীত করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে জোলাইবাড়ী কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাস। গত আগষ্ট মাসের বন্যায় সারা রাজ্যের লোকজনেরা ক্ষতির সন্মুখিন হয়েছে। এরমধ্যে জোলাইবাড়ীতে কৃষকরা ব্যাপক ক্ষতির সন্মুখিন হয়েছে। জোলাইবাড়ীর অধিকাংশ লোকজন কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল। বন্যার পরবর্তীসময় এলাকার কৃষকদের সার্বিক সহযোগীতায় কাজ করে গেছেন জোলাইবাড়ী কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাস। কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক ও কৃষি দপ্তরের সকল কর্মীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় সারা রাজ্যের মধ্যে ধান উৎপাদনে বিশেষ স্থান অর্জন করেছে জোলাইবাড়ীর কৃষকরা। বন্যার পরবর্তীসময় কৃষকদের মনবল যোগীয়ে হাইব্রীড ধানের বীজ দিয়ে কৃষকদের সার্বিক সহযোগীতা করেছেন জোলাইবাড়ী কৃষি দপ্তর। এতেকরে কৃষকরা ভালো পরিমানে ধান উৎপাদন করেছে।
সংবাদমাধ্যমের সন্মুখিন হয়ে কৃষকরা জানান, উনারা আশা করেননি এই পরিমানে ধান উৎপাদন হবে। সরকারি সহযোগীতায় ও জোলাইবাড়ী কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়কের সহযোগীতায় কৃষকরা অনেক পরিমানে ধান উৎপাদন করে নিজেদের আয় দ্বিগুণ করতে সক্ষম হয়েছে।
সোমবার উত্তর হিচাছড়া এলাকায় কৃষকদের কৃষিজ জমি পরিদর্শন করলেন কৃষি দপ্তরের অধিকর্তা সরদিন্দু দাস। তিনি কৃষকদের নিয়ে ও সারা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কৃষি দপ্তেরর আধিকারিকদের নিয়ে এক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই এলাকায় কানি প্রতি কি পরিমানে ধান উৎপাদন হয়েছে তা পরিমাপ করে দেখলেন। কৃষকদের এই ধরনের ধান উৎপাদন করাতে জোলাইবাড়ী কৃষি দপ্তরের তত্বাবধায়ক শ্রীদাম দাসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অধিকর্তা সরদিন্দু দাস।